নবম শ্রেণির ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর – ১৭তম সপ্তাহ
নবম শ্রেণির ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর – ১৭তম সপ্তাহঃ বাংলাদেশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক প্রকাশিত dshe.gov.bd চলতি সপ্তাহের ৯ম শ্রেণির ১৭ সপ্তাহের ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর বা সমাধান । মাধ্যমিক পড়ুয়া ৯ম শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সু-খবর নিয়ে হাজির হলাম, তোমরা যারা Class 9 Business Enterprise assignment answer Or Solution নিয়ে ভাবছো বা চিন্তিত ? না আর নয় টেনশন এখন থেকে এপ্লাই ফর জবস্ ২৪.কম তোমাদেরকে ২৪ ঘন্টা চাকরির খবরের পাশাপাশি মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক সহ সকল শ্রেণির এসাইনমেন্ট উত্তর দিয়ে সর্বাত্বক সহোযোগিতা করবে । ৯ম শ্রেণির ১৭তম সপ্তাহের ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর সৃজনশীল প্রশ্ন সমাধান ১৭তম সপ্তাহের প্রশ্ন প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথেই আমারা উত্তর নিয়ে হাজির হলাম। ৯ম শ্রেণীর অ্যাসাইনমেন্ট ২০২১ ব্যবসায় উদ্যোগ উত্তর দেখুন
ক্লাস নাইন ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১
৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ অনেকেই ভূল উত্তর দিয়ে থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। ক্লাস ৯ ব্যবসায় উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট ১০০% সঠিক উত্তর আমরা দিয়ে থাকি । সকল বিষয়ের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তরগুলো অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা অনুসারিত । তাই আপনারা এখান থেকে ৯ম শ্রেণীর ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ১৭তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর খুব সহজেই পাবেন ।
নবম শ্রেণির ১৭তম সপ্তাহের ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
৯ম শ্রেণির ব্যবসায় উদ্যোগ চলতি সপ্তাহের এসাইনমেন্ট উত্তর
ক্লাস নাইন ব্যবসায় উদ্যোগ ১৭তম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর নিয়ে আমরা এই পোস্টে আজকে বিস্তারিত লিপিবদ্ধ করেছি । ৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ১৭তম সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর । ১৭ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে যারা চিন্তা করতেছেন যে কবে ১৭তম সপ্তাহের উত্তরগুলো পাবো ? তাদের জন্য আমাদের এই পোস্ট টি অনেক কাজে দিবে । এখানে ৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর দেওয়া হয়েছে । এবং আমাদের এই পেজে প্রতিনিয়ত সকল বিষয়গুলো আপডেট দেওয়া হয়ে থাকে । ১৭ সপ্তাহের সকল অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর আমাদের এই পেজ থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন । দেখুন.. ১৭তম সপ্তাহের ৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ।
Class 9 Business Enterprise assignment answer 17th week
তৃতীয় অধ্যায় : অত্মকর্মসংস্থান
- আত্মকর্মসংস্থানের ধারণা
- আত্মকর্মসংস্থানের প্রয়ােজনীয়তা
- আত্মকর্মসংস্থানে প্রশিক্ষণের প্রয়ােজনীয়তা
- বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় আত্মকর্মসংস্থানের উপযুক্ত ও লাভজনক ক্ষেত্র
- আত্মকর্মসংস্থানে উপযুক্ত ক্ষেত্র নির্বাচনে বিবেচ্য বিষয়
- আত্মকর্মসংস্থানে সহায়ক প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান
- আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধকরণে করণীয়
যুব সমাজকে আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধকরণে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলাে নিয়ে একটি নিবন্ধ রচনা কর।
সংকেত :
- সূচনা আত্মকর্মসংস্থানের ধারণা
- আত্মকর্মসংস্থানে সহায়ক
- প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান
- আত্মকর্মসংস্থানে সরকারের গৃহীত অন্যান্য পদক্ষেপ
- উপসংহার
ক) উত্তরঃ আত্মকর্মসংস্থানের ধারণাঃ
দরিদ্র পরিবারের সন্তান এস. এস. সি. পাস আজহার আলী ২০০০ সালে জাহাজে কাজ শুরু করেন। ছােট চাকুরি, খাটুনী অনেক। কিন্তু বেতন অনেক কম। সংসার চলছিল না। বাধ্য হয়ে তাকে জাহাজের চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে গ্রামে ফিরে আসতে হয়। ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেয়ার অনেক চেষ্টা করে তিনি ব্যর্থ হন। তবে পরিশ্রমী আজহার দমে যান নি। বাড়ির আশপাশে পতিত জমি নিয়ে কিছু একটা করার কথা ভাবতে থাকেন। উপজেলা কৃষি অফিসের পরামর্শে শুরু করেন পতিত জমিতে করলা চাষ।
সপ্তাহে এখন তার ক্ষেতে ১ টন করলা ফলে। করলার আয় দিয়েই আজহারের ছয় সদস্যের পরিবারের ভরণপােষণ চলছে স্বাচ্ছন্দে। পিরােজপুরে ভান্ডারিয়ার মাটিভাঙ্গা গ্রামের শিক্ষিত চাষি আজহার করলার পাশাপাশি নানা রকম সবজি আবাদ করে বেকারত্ব ঘুছিয়ে এখন স্বাবলম্বী। আজহারের সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই শিক্ষিত চাষি আজহার করলার পাশাপাশি নানা রকম সবজি আবাদ করে বেকারত্ব ঘুছিযে এখন স্বাবলম্বী।
আজহারের সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে অনেকেই সবজি আবাদে মনােনিবেশ করছেন। অনুকরণীয়। যে কোন বেকার যুবকের জন্য বিষয়টি এই যে জনাব আজহার আলী নিজের দক্ষতা ও গুণাবলি দ্বারা নিজেই নিজের কর্মসংস্থান করেছেন এটাই আত্মকর্মসংস্থান।
খ)বাংলাদেশে আত্মকর্মসংস্থানের উপযুক্ত ক্ষেত্রঃ
আত্মকর্মসংস্থানের অনুপ্রেরণায় নিজ মালিকানা ও ব্যবস্থাপনায় চালিত যে কোনাে ক্ষুদ্র ব্যবসায় নিয়ােজিত থেকে যেমন সম্মানজনকভাবে জীবিকা উপার্জন করা যায় তেমনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও অবদান রাখা যায়। চাহিদা আছে এমন পণ্য উৎপাদন ও বিক্রয় করে বা সেবাদান করে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। সবসময় খেয়াল রাখতে হবে আমাদের যে সকল সম্পদ রয়েছে তার সঠিক ব্যবহার করে কিভাবে সম্মানজনকভাবে জীবিকা উপার্জন করা যায়। স্বল্প মূলধন নিয়ে নিজস্ব মেধা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই আত্বকর্মসংস্থানে সফল হওয়া যায়। এ সব বিষয় বিশ্লেষণ করে আমরা স্বল্প মূলধন নিয়ে নিজস্ব মেধা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই আত্বকর্মসংস্থানে সফল হওয়া যায়। এ সব বিষয় বিশ্লেষণ করে আমরা আত্মকর্মসংস্থানের বেশ কিছু উপযুক্ত ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে পারি।
হস্তচালিত তাঁত মাদুর বা ম্যাট তৈরি মৃৎশিল্প বাঁশজাত দ্রব্য প্রস্তুত লবণ উৎপাদন টেইলারিং পােশাক প্রস্তুতকরণ। স্টিলের আসবাবপত্র তৈরি মাটির বাসন প্রস্তুতকরণ কামারের কাজ। নৌকা তৈরি মাছ শুকানাে।
গােল আলুর মযদা তৈরি পাটের ম্যাট তৈরি আলুর চিপস তৈরি বেকারি ভােজ্য তেল উৎপাদন নিটিং দ্রব্য প্রস্তুত সূতা কাটা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং তামাক প্রক্রিয়াজাতকরণ আটা ময়দা প্রস্তুত খাদ্যজাত দ্রব্যাদি উৎপাদন এমব্রয়ডারি কাঠের খেলার সরঞ্জাম তৈরি প্লাস্টিক দ্রব্যাদি প্রস্তুত পাটের ম্যাট তৈরি।
গ) আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধকরণের উপায়ঃ
- বিদ্যালয় বা কলেজ থেকে যে সকল শিক্ষার্থী ঝরে পড়ে কিংবা নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসার সুযােগ পায় না তাদেরকে বিভিন্ন উপযুক্ত ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
- নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষাক্রমে বৃত্তিমূলক, কারিগরি ও কর্মমুখী শিক্ষাকে পর্যাপ্তভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
- আত্মকর্মসংস্থানকে সামনে রেখে যুব উন্নয়ন ব্যাংক ও শিক্ষা ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে সহজ শর্তে ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া ব্যাংকসহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্পসুদে ঋণদানের ব্যবস্থা করতে হবে।
- বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা বর্তমানে সফল উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে তাদেরকে বিদ্যালয় পর্যায়ে সংবর্ধনা ও সম্মাননা দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
- প্রিন্ট মিডিয়া অর্থাৎ দৈনিক পত্রিকাসহ সবধরনের খবরের কাগজে আত্মকর্মসংস্থানের সফল কাহিনী ব্যাপকভাবে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।
ঘ) উত্তরঃ আত্মকর্মসংস্থানের গুরুপ্ত ও প্রয়ােজনীয়তাঃ
আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে ব্যক্তির নিজের যেমন কর্মসংস্থান হয়, তেমনি অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সূযােগ সৃষ্টি হয়। সীমিত চাকুরির বাজারে সকলের কর্মসংস্থানের সূযােগ হয় না। যারা স্বাধীনভাবে কিছু করতে চায় তারা নিজস্ব মেধা ও দক্ষতা কাজে লাগাতে এগিয়ে আসেন এবং আত্মকর্মসংস্থান করে স্বাবলম্বী হন। তাই আত্মকর্মসংস্থানের গুরুত্ব দেশের অর্থনীতিতে অপরিসীম। নিম্নে সংক্ষেপে তা আলােচিত হলাে:
১. কর্মসংস্থানকে প্রধানত তিনভাগে ভাগ করা যায- মজুরি বা বেতনভিত্তিক চাকুরি, আত্নকর্মসংস্থান ও ব্যবসায়। যারা স্বাধীনভাবে কাজ করে জীবিকা অর্জন করতে চান, তাদের জন্য এটি একটি উত্তম পন্থা।
২. কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে শ্রমজীবী ও চাকরীজীবী লােকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। কর্মসংস্থানের চাহিদা যে হারে বৃদ্ধি পায় সে হারে কর্মসংস্থানের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় না। এক্ষেত্রে আত্নকর্মসংস্থানের কোন বিকল্প নাই।
৩. আত্মকর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় মূলধন হলাে নিজের দক্ষতা। কর্ম সম্পাদনের জন্য যে যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল প্রয়ােজন তাঁর অর্থসংস্থান করাও অনেকটা সহজ।
৪. বর্তমানে আত্মকর্মসংস্থানের আওতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আগের তুলনায় বর্তমানে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়ােজিত ব্যক্তিদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে অনেক।
৫. আত্মকর্মসংস্থান একটি স্বাধীন পেশা। আর এ ব্যবসায় যেহেতু অনেক সময় নিজের বাড়িতে বা জমিতে করা যায় সেহেতু আলাদা খরচ হয় না।
৬. অন্যান্য পেশায় আযের সম্ভাবনা সীমিত। কিন্তু আত্মকর্মসংস্থান থেকে প্রাপ্ত আয় প্রথমদিকে সীমিত ও অনিশ্চিত হলেও পরবর্তীতে এ পেশা থেকে আয় বৃদ্ধির সম্ভাবনা অসীম।
৭. বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় এখানে মজুরি অনেক কম। আবার আমাদের দেশে মৌসুমী বেকারত্বের সমস্যাও প্রকট। এসকল সমস্যা সমাধানে আত্মকর্মসংস্থান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে
৮. আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে শহরমুখী জনস্রোত নিয়ন্ত্রণ ও গ্রামীণসমাজ ও অর্থনীতির উন্নয়ন নিশ্চিত করা যায়।
৯. আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ব্যস কোনাে সমস্যা নয়। এর মাধ্যমে যে কোনাে বয়সের মানুষ তার দক্ষতা অনুযায়ী অর্থ উপার্জন করতে পারে।
১০. আত্মকর্মসংস্থানে নিয়ােজিত থাকলে তরুণ সমাজ নানা সমাজ বিরােধী কাজে লিপ্ত না থেকে সমাজ ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।
উপসংহারঃ
পরিশেষে বলা যায়..ব্যবসায় উদ্যোগের সাথে আত্মকর্মসংস্থানের সম্পর্ক খুব নিবিড়।আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি নিজের কর্মসংস্থানের চিন্তা করে কাজে হাত দেন। একজন আত্মকর্মসংস্থানকারী ব্যক্তি তখনই একজন উদ্যোক্তা পরিণত হবেন, যখন তিনি নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সমাজের আরও কয়েকজনের কর্মসংস্থানের চিন্তা নিয়ে কাজ শুরু করেন, ঝুকি আছে জেনেও এগিয়ে যান এবং একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তােলেন।
ব্যবসায় উদ্যোগ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান
৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ উত্তর ২০২১ নিচে দেওয়া হলো । যারা ৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ খুজছেন এখান থেকে সংগ্রহ করুন । যেহেতু ভূগোল এসাইনমেন্ট বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ন । সবার কাছে এই বিষয়টি সহজ মনে হয় না অনেকের কাছে ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট বিষয়টি খুব কঠিন মনে হয় । অনেক ভয় করেন এই বিষয়টি নিয়ে । এখানে কোনো ভয়ের কারণ নেই । ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট হলো সবথেকে একটা সহজ বিষয় । অ্যাসাইনমেন্ট এ যে বিষয়গুলো উল্লেখিত রয়েছে তার প্রক্যেকটি অংশ এখানে ভাগ ভাগ করে দেওয়া আছে আপনারা দেখে নিন । ৯ম শ্রেণি ব্যবসায় উদ্যোগ এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ।
৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির সকল এসাইনমেন্ট উত্তর ১৭তম সপ্তাহ
শ্রেণি | বিষয়/উত্তর লিংক |
৬ষ্ঠ শ্রেণি | বাংলা |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি | |
৭ম শ্রেণি | বাংলা |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি | |
৮ম শ্রেণি | বাংলা |
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি | |
৯ম শ্রেণি | ভূগোল ও পরিবেশ |
ব্যবসা উদ্যোগ | |
রসায়ন | |
ইংরেজি |
নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেজবুক পেজের সঙ্গে যুক্ত থাকুন |